Posts

Showing posts from November, 2019

আমি গারো, আমি আদিবাসী

Image
আমি বাঙালি নয়, আমি গারো। আমি উপজাতীয় নয়, আমি আদিবাসী । আমার নিজের রঙ আছে, ভাষা আছে, সংস্কৃতি আছে, ঐতিহ্য আছে । বাংলা সংস্কৃতি থেকে আমার ভাষা, রঙ, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের স্বতন্ত্র বৈচিত্র্য বেশ ভিন্ন । আমি বাঙালি নয় তবুও আমার উপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে আমাকে বাঙালি বলেই নাকি পরিচয় দিতে হবে! অফিস আদালতের ফরমে আমাকে বাঙালি বলে লিখতে হয় কিন্তু আমি তো বাঙালি নয়, আমার ভাষা আলাদা, আমার সংস্কৃতি আলাদা।  বাংলা ভাষার সাথে আমার ভাষা কোনদিনও মিলবেনা,মিলাতেও পারবেনা তবু কেন আমাকে জোরপূর্বক চাপিয়ে দেওয়া হবে? সংস্কৃতি তো আরো ভিন্ন বাঙালি সংস্কৃতির সাথে আমার সংস্কৃতি কোন মিল নেয়। হাজার বার মিলানোর চেষ্টা করলেও বিফলে যাবে তবে কেন আমাকে জোরপূর্বক সংস্কৃতির বোঝা চাপিয়ে দিবে? আমাকে বার বার উপজাতি বলে চাপিয়ে দেওয়া হয় আমি তো উপজাতি নয়! কেন আমি উপজাতি হবো? আমি আদিবাসী..  আমার ঐতিহ্যের সাথে কি বাঙালি ঐতিহ্যের কোন মিল খুঁজে পাবে? তাহলে কেন আমাকে উপজাতি বলবেন? অন্যায় ভাবে আমাকে সব কিছু কেন চাপিয়ে দেওয়া হবে? কেন আমাকে নৃ বলে ছোট করা হবে? আমি নৃ নয় ক্ষুদ্রও তো নয়? আমি আদিবাসী।  বাঙালির সাথে আমার রং আলাদা। আমাদেরও নিজস্

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বনাম অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিয়ে     অনেকেই অনেক কথা বলে যেমন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলে কিছু হওয়া যায়না, বড় হওয়া যায়না আরও কত কি শোনা লাগে? আচ্ছা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত যারা তারা কি করেছে সমাজের জন্য? তারা শিক্ষা নিয়ে গর্ব করতে করতে গর্ভবতী হয়ে যায়। তারা সমাজের সাথে মিশতে পারেনা প্রকৃতির সাথে মিশতে পারেনা।    সমাজ সেবা তাদের ধারা হয়না। গারো সমাজের কত জন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষিত আছে বা তারা কি সমাধান করেছে সমাজের জন্য? কোন ক্ষেত্রেই তাদের অবধান দেখিনা শুধু নাম কামাই করেছে ঐটুকুই যা।  আমাকে দেখিয়ে দিন ঐ ব্যক্তি সমাজের জন্য এইরুপ কাজ করেছে যা সমাজের জন্য মঙ্গল হয়েছে! হ্যা আছে গুটিকয়েক তাও হাতে গুনা কবে করেছে কি করেছে তাও বলতে পারেনা।  প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিধ দের দেখি তো কি করে বা করছে? শুধু সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে আর কিছুনা!   

ধিক্কার জানাই

Image
নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী বলে প্রচার করা হচ্ছে, গতকাল দেখলাম একটা ভিডিও, বৃহত্তর ময়মনসিংহের নৃতাত্ত্বিক জনউৎসব বলে অনুষ্ঠান করতে,! সে অনেকগুলো বিষয় পরিলক্ষিত যেমন নাচের সাথে গান,ভাষা,ব্যানার, আরো যারা উপস্থিত ছিলেন।  নৃতাত্ত্বিক বলে নাচের সাথে গান কোনটাই মিল নেই পোশাক এক-রকম অনুষ্ঠান অন্যরকম, আমি নৃতাত্ত্বিক কথাকে সমর্থন করিনা। যারা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন তাদের প্রতি ধিক্কার জানাই নৃতাত্ত্বিক বলে প্রচার করছে ভালো কথা কিন্তু সঠিক সংস্কৃতি কে মুছে ফেলার জন্যও চেষ্টা করেছে। গারো আদিবাসী মেয়েদের দেখলাম আদিবাসী পোশাকে অন্য সংস্কৃতির গানে নাচছে। এমন কেন? যেখানে আমাকে নৃ বলে ছোট করা হচ্ছে সেখানেই বা আমি উপস্থিত থাকবো কেন? আর আবিমা ফেস্টিভ্যাল এর পর পরই হয়তো এই ঘৃণ্যযোগ্য কাজ টি করা হয়েছে গারো আদিবাসীদের লজ্জায় ফেলার জন্য প্রতিপক্ষ আছে হয়তো!  তাদের ধিক্কার জানাই।  

আমার বাবা সবার চোখে ট্রল হলেও আমার কাছে শ্রেষ্ঠ

Image
আমার বাবা  আমি এমন একটা লোক বললে হয়তো বলবেন অহংকার করে বলছি আমি আগেও অহংকারী ছিলাম না এখনও অহংকার  করিনা শুধু আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বলতে চাইছি,  অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে আমি মানি আমার চোখে অনেক দেখেছি আচ্ছা বাদ দেয় ঐসব কথা। আমি এমন একটা পরিবারে জন্ম যে দিন আনি দিন খায় মজুরের ঘরে জন্ম, আমার ছোট বোন আছে আদরের, মা আছে বাবা আছে। মাকে অনেক কষ্ট করতে দেখেছি, বাবাকেও দেখেছি কষ্ট করতে।  মা বেশিরভাগ কষ্ট করেছে এখনোও কষ্ট করে যাচ্ছে। আমার দেখা শ্রেষ্ঠ মা হলো আমার মা, সবার কাছে মা সর্বশ্রেষ্ঠ।  বাবা একটু পলিটিক্স করে আমার কাছে অপছন্দ তারপরও ভালো লাগে একটা কারনে বাবাকে একটু অপছন্দ করি টা হলো পলিটিক্স এর জন্য। আমার দেখা আমার বাবা অনেক জনের উপকার করেছে বিনিময়ে গালিগালাজ ছাড়া কিছু পায়নি তারপরও পলিটিক্স করে যার যেমন পছন্দ।  আজ মূলত বাবাকে নিয়ে লেখা অনেককেই দেখি তার বাবাকে নিয়ে গর্ব করে বলে আমি উমুকের ছেলে আমার বাবা উমুক।  তাদের বাবার পাওয়ার খাটানোর ঘটনা অনেক দেখেছি।  আমার বাবা পলিটিক্স করে কয়েকদিন আগে বাবা কে নিয়ে অনেক ট্রল করলো মানুষ আমি শুধু দেখেছি আর মনে মনে কেঁদেছি, কিছু বলতে পারছিলাম না কারণ আ

সমালোচনা

Image
" স মালোচনা " । সমাজের ব্যক্তি জীবনে অনেকেই অনেক সময় এই সমালোচনার স্বীকার হয়ে থাকেন। অথবা বলা যায় সামজের অনেক বিষয় বস্ত নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।  আমার বিশ্বাস সমালোচনার   এমনে এমনে  হয় না। নির্দিষ্ট   বিষয় বস্তুতে কমতি আছে বলেই  সমালোচনা হয়।  আমি এইটাও বিশ্বাস রাখি যে, যুক্তি মূলক সমালোচনা আপনার নজর আকর্ষন কারবে। আমিও ব্যক্তিগত  জীবনে অনেক কারনে যুক্তি মূলক সমালোচনার স্বীকার হয়েছি। তবে সমালোচকদের প্রতি আমার দৃষ্টিভংগি ছিলো ভীন্ন রকম। তাদের সমালোচনার জন্য তাদের আমি সমালোচকের নজরে কোন দিন দেখিনি।সমালোচনার জন্য অভিমান করেনি। কিন্তু হ্যাঁ, অভিমানটা নিজের সাথে করতাম, মানে আমি নিজেকে প্রশ্ন করতাম যে আমি কি ভাবে পারলাম তার জন্য সমালোচনা করবার  সুযোগটি  দিতে?  আর যে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা করেছে সে বিষয়টি ভালো ভাবে মুল্যয়ন করতাম।  আমি তাদের দেখেছি আমার ভুল সমাধানের চাবিকাঠি  হিসাবে। কোন দিন তাদের সমালোচনা জন্য রাগ কিংবা অভিমানে, তাদের মুখের উপরে যুক্তি বিহীন জবাব দেই নি। আমি যে বিষয়টির জন্য সমালোচনা হয়েছি সে বিষটি  দ্বিতীয় বার সমালোচনার স্বীকার হওয়ার সুযোগ আমি দেইনি। আমি চেষ্টা করেছ

বিয়ে, জন্মদিন,শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান বনাম অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান..

বি য়ে, জন্মদিন,শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান বনাম অন্যান্য সাংস্কৃতিক  অনুষ্ঠান.. অন্যান্য অনুষ্ঠানের চেয়ে বিয়ের অনুষ্ঠানে  খরচ হয় বেশি আমি মনে করি কেননা তিনদিন ধরে চলে এই অনুষ্ঠান খাওয়া,দাওয়া,নাচ গান আরো বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে চলে বিয়ে বাড়িতে অনুষ্ঠান।  সব ফ্রি কেউ নিজের প্রতিভার প্রকাশ ঘটাতে এসব অনুষ্ঠানে গান গায়,নাচে,কৌতুক বলে,নাটক করে,কনশার্ট করে।  তাহলে বিয়ে বাড়িতে  টিকিট সিস্টেম চালু করেনা কেন? এই অনুষ্ঠান করতে কারো কাছ থেকে অনুদান পর্যন্ত নেওয়া হয়না যা অর্থ ব্যয় হয় সব নিজের পকেট থেকে। এখানে কেউ প্রশংসা করে বলেনা বা নিউজ মিডিয়া লোকের যায়না বা প্রকাশ করেনা।  অন্যান্য অনুষ্ঠানে টিকেট সিস্টেমের মাধ্যমে ঢুকতে হয় তাও আবার অন্যের অর্থায়নে পরিচালিত হওয়া অনুষ্ঠানে এই বিষয় গুলো হাস্যকর ছাড়া আর কিছুনা। তারপরেও বলে গর্ব করে বলে নিজের পকেটের টাকা।  একটা বিয়ে বাড়ির ডেকোরেশন,লাইটিং,কার্ড ছাপানো,যাতায়াত, খাবার, সংস্কৃতি,  বিয়ের ঘোষণা দিতে পর্যন্ত গীর্জার লোকেরা টাকা নেই,বিয়ের অনুষ্ঠানে কমপক্ষে হলে ২লাখ টাকার মত বা তারও অধিক টাকা খরচ হয় তাহলে সে তো অনুদান আর টিকেট সিস্টেম চালু করার প্রাপ্য।  বিয়েও তো একট

মা

Image
দ শ মাস দশ দিন  গর্ভে লালন পালন, ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে আদর যত্ন, লালন পালন, কোন কমতিও থাকেনা মায়ের ভালোবাসা।  মা তো মা হয়না তুলনা।  আমি আজও মাকে বলতে পারিনি মা তোমায় ভালো বাসি।  যখন যা চেয়েছি মা আমাকে পূরণ করে দেয় এখনো, কোনদিন মানা করেনি করবেওনা মায়ের মন। প্রতিনিয়ত মাকে কষ্ট দেয় কিন্তু মা পরক্ষণেই টা ভুলে যায় বুকে টেনে নেয়। মাকে হাজারও মিথ্যা বললেও মা সত্যি মনে করে মেনে নেই। মায়ের সাথে খারাপ আচরণ করলেও মা কষ্ট পাননা মায়ের মন পাথরের চেয়ে কঠিন তিনি কোনদিন কষ্ট পান না।  মায়ের মন মাটির থেকেও কমল।  সব কিছু নীরবে সয়ে যায়। কোনদিন দেখিনি ঘুর্ণিঝরের মত প্রলয়ঙ্কারী হতে। আমাকে মা আজও বলে যেদিন থাকবোনা সেদিন বুঝবি মা কি জিনিস সেইদিন খুঁজেও পাবিনা। আমার তখন বলার কিছু থাকেনা কি বলবো?  আমি বুঝি যেদিন তোমাকে হারাবো সেদিন আপন বলে কেউ থাকবেনা,  কেউ আপন ভাববেনা,  মা তোমাকে হারাতেও চাইনা,,  তোমাকে হারানোর আগে যেনো আমি হারিয়ে যায়।    

সংগঠন নিয়ে আমার কিছু কথা

Image
সংগঠন বিষয়ে আমার কিছু কথা,  সংঠন আসলে কি? সংঠন আসলে কেন করে? সংগঠন কিভাবে করে?  আসলে সংঠন করে কি পাবো? সংগঠন আমাদের কি দেয়? সংগঠন করতে গেলে এসব প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়? সংগঠন কি? আসলে আমারও জানা নেই সংগঠন কি?? আমি শুধু জানতাম সংগঠন মানে দশ জনের একত্রে কাজ করার জন্য যে উপায়ে সংগঠিত হয় তাকেই সংগঠন বলে।  আর এখন দেখছি উল্টো।  সংগঠন কেন করে? আমার কাছেও এই প্রশ্নের উত্তর অজানা, তারপরও যতটুকু জানতে চেষ্টা করেছি বা জানি, সংগঠন আসলে এক ব্যক্তি কোনদিন একটি দালান ঘর তৈরি করতে পারেনা তাকে আরও তিন চার জনের সাহায্য নিতে হয়।  তাহলে একাই যদি করতে পারতো তাহলে চার পাঁচ জনকে একত্রিত করা লাগতো না তাহলে একতা হয়ে কাজ করলে সংঘবদ্ধ বলা হয়।  একা পারলে কেন চার পাঁচ জন ডাকা লাগলো! এর জন্যই সংগঠন করে।   সংগঠনের কাছে কি পাবো? আসলেও তো আমি সংগঠনের কাছ থেকে কি পাবো? আমারও জানা নেই। পাবে হয়তো সংগঠন করেই দেখুন কি পাবেন আর না পাবেন সেটা যাচাই বাছাই করুন নিজে পায়লেও পায়তে পারেন অমূল্য রতন। সংগঠন আমাদের কি দেয়? জানিনা কি দেয় তবে করে দেখুন কি দেয়! আমি বলবো সংগঠন আমাদের একত্রিত করে,সংগঠন আমাদের সাহস দেয়,শক্তি দেয়।  আমি অন

খরচ বহন

Image
শিল্পী,,, গুণের পরিপূর্ণ এক চরিত্র। তাদের প্রশংসা আমরা যেমন যত বেশি করে থাকি, সব সময় তেমনি তাদের গুণের কাছে হার মানতেই হয়।  আমাদের গারো সমাজেও সেই শিল্পীর চরিত্র লক্ষ্য করা যায়৷ বিশেষ ভাবে নৃত্য শিল্পী এবং সংগীত শিল্পী। গারো সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ধরে রাখার এক বড় হাতিয়ার হলো নাচ-গান। সুতরাং বলা যায় নৃত্য শিল্পী এবং সংগীত শিল্পীর অবদান অতুলনীয়। (এছাড়াও অনান্য শিল্পীর ভূমিকাও অতুলনীয়, কিন্তু আমার লেখার বিষয়টি নৃত্য শিল্পীদের নিয়ে) নৃত্যশিল্পীর নাচে নাচে উঠে আসে আমাদের পাহাড়ী জুম চাষের দৃশ্য, আমাদের নিজস্ব পোশাক, অলংকার ইত্যাদি। আমাদের গারো সমাজের প্রতিটি উৎসবে তারাই যেনো উৎসবটি পরিপূর্ণ করে তুলে নাচে-গানে। তাদের পরিবেশন দেখেই হাজারো মানুষ হয় মুগ্ধ! এখন আসি মূল বিষয়ে - আমি যুক্তির সাথে মাঝে মাঝে তাদের নিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন হয়ে যাই। তারা প্রতিবছর আমাদের মান্দিদের প্রোগ্রামে পারফর্ম করছে। সুন্দর তাদের নাচ, পোশাক, অলংকার যেনো নজর কেড়ে নেয়। তাদের সাজসজ্জা যেন আরও মন কাড়ে। পোশাক, অলংকার, সাজসজ্জা নাচের একটি অংশ। এইসব পোশাক, সাজসজ্জা, অলংকার-এর জন্য নিশ্চয়ই খরচ একটা বিষয়, তাই না? তারা কি

খ্রিষ্টান ধর্মের জয় হোক সাংসারেক ধর্মের ক্ষয় হোক

Image
গারোরা কত বছর হলো খ্রিস্টান ধর্মে এসেছে??  বড়জোর ১৫০বছর... সাংসারেক কে ভুলে গেছে এই ১৫০বছরে! ভুলে যায়নি ভুলে যেতে বাধ্য করছে বা করা হয়েছে।  গারোদের বাদ্যযন্ত্র খ্রিস্টান দের গীর্জার ঘরে রাখতে দেয়নি, বাজাতে দেয়নি সাংসারেকের কোন জিনিস পত্র ব্যবহারে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো,  গারো ভাষার গান নিষিদ্ধ ছিলো।  তার মানে খ্রিস্টান রা পুরো গারো জাতির সংস্কৃতির উপর আঘাত হেনেছিলো যার কারণে আজ সাংসারেক এর কোন চিহ্ন নেই। তাহলে কোন দিক দিয়ে গারো জাতির উপকার করলো? আমার জানার ইচ্ছা থেকেই গেলো। এখন যদি বলতে যায় এসব বিষয়ে তখনই আমার উপর আসবে উগ্রবাদী খ্রিস্টান রা আমাকে গালিগালাজ করতে! চিন্তা করেছেন? কতটুকু ভিতরে প্রবেশ করিয়েছে এই খ্রিস্টান ধর্ম কে।  আমি আজও চিন্তা করে পায়না গারোরা ১৫০বছরে এত আপন করে কিভাবে নিলো যারা কিনা ধ্বংস করে এসেছে গারো জাতির।   আফসোস লাগে তাদের প্রতি নিজস্ব ধর্ম কে ভুলে আরেক ধর্মের প্রতি মায়া দেখে। তাদের খ্রিস্টান ধর্মের বই বা বাইবেলে যে লেখা গুলো আছে যা মানার কথা কিন্তু তাও মানছেনা বরং সাংসারেক ধর্মের সাথে মিলে যাচ্ছে তাদের।  তাহলে সাংসারেক ধর্মেই ফিরে এসো যা তোমার জন্যই মঙ্গল হবে। বাইবে

খ্রিস্টান ধর্ম ঘিলে খাচ্ছে গারো সমাজ আদি ধর্মকে।

Image
খ্রিস্টান ধর্ম গিলে খাচ্ছে গারো সমাজ আদি  ধর্মকে।  একটা ভিডিও কভারেজ হয়েছে টা নিয়ে অনেকেই ট্রল করছে যা কিনা গারো সমাজের কাছে লজ্জার বিষয় যে মেয়েটি সাক্ষাৎকার দিয়েছে তার বয়সইবা কত হবে? সে তো এই যুগের ছোঁওয়া পেয়েছে। সে তো নিছক বই পড়ে জানতে পেরেছে যে গারোরা আগে সাংসারেক ছিলো বা সাংসারেক তাদের দেবতা। এখানে ট্রল করার কি আছে? তুমি যাকে ট্রল করছো বা যার জন্য ট্রল করছো তাকে কি শিক্ষা দিয়েছিলে?? সাংসারেক মানে ধর্ম তাতারা রাবুগা মানে দেবতা? মিসি সালজং মানে দেবতা! সে আধুনিকতার ছোওয়া আর খ্রিস্টান ধর্মের ছোওয়াতে ভুলবাল না হয় বলেই ফেলেছে এতে কি হাসার কোন দিক হলো? বরং তুমি কাঁদো কারণ তোমার ধর্ম তোমার সংস্কৃতি গিলে খাচ্ছে আরেক ধর্ম যেখানে সাংসারেক এর ওয়ানগালা কে খ্রিষ্ট রাজার পর্ব বলে চালিয়ে যাচ্ছে,  সেখানে আমি কি করে বুঝবো বা সেই মেয়েটি কি করে বুঝবে সাংসারেক মানে কি আর তাতারা রাবুগা মানে কি? খ্রিস্টান ধর্ম যেদিন থেকে গারোরা গ্রহন করেছে সেদিন থেকে তারা ট্রল এর পাত্র হয়ে দাড়িয়েছে।  চিন্তা করে দেখুন আজ যদি খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহন না করে সাংসারেক  ধর্মে থাকতাম তাহলে হয়তো মেয়েটি জানতো সাংসারেক হচ্ছে ধর্ম আর

সমঅধিকার নিয়ে আমার কিছু কথা

Image
ফেসবুকে গারো সমাজে মাতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংসের জন্য লড়াই করছে এক আহাম্মক এর দল। মাতৃতান্ত্রিক প্রথার বাতিল করে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উদ্ভব ঘটাতে চাচ্ছে? তা কতটুকু যুক্তির??  বড় বড় মাথা ওয়ালাদের কাছে প্রশ্ন করে গেলাম।  মাতৃতান্ত্রিক প্রথার বাতিল করে যে সভাসমাবেশ করে বেড়াচ্ছে তা লজ্জার চেয়ে আর কিছু বলে আমি মনে করিনা।  তারা মন গড়া চটি লিখে অনলাইন নিউজপোর্টাল গুলোতে গারো জাতির মান হানি করছে এটা দেখার কেউ নেই অথচ আমার আইডি নিয়ে তাদের টানাটানি হয়ে যায়। আমার আইডিতে রিপোর্ট করতে এক সেকেন্ড সময় নেয়না।  যা হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই না। আমি ২০১২সাল থেকে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে আসছি আমার সাথে যারা ছিলো তারাও আজ  মুখ খোলেনা তারা আজ অন্যান্য গ্রুপ বা সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, উপদেষ্টা তারা এখন আমাকে চিনেনা চিনবেই কি করে তারা আজ তাদের জায়গায় প্রতিষ্ঠিত আর আমি কিনা ছোট খাটো একটা মানুষ।  আমাকে দেখার মত কোন যন্ত্র আবিস্কার হয়নি তাদের কাছে।  আমিও আর তাদের বিরুদ্ধে লিখিনা যারা মন গড়া চটি লিখে গারো সমাজ কে কূলশিত করছে।  আজ মন চাইলো তাই লিখছি তাদের বিরুদ্ধে কথা বলছি জানি আমার কথা কেউ গুরুত্ব দিবেনা তাও

Blog লেখা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা

Image
২০১৪সালে ব্লগ লেখার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়েছিলাম  অনেকের লেখা দেখে আমিও একাউন্ট ক্রিয়েট করার জন্য বহু চেষ্টা করেছি পায়নি বা  প্রযুক্তি উন্নত ছিলো না বলে হয়ে উঠেনি। অনেকজনকে বলেছিলাম একাউন্ট করে দিতে কিন্তু কেউ সম্মতি দেয়নি। হয়তো তাদের ধারণা ছিলো ব্লগ লিখলে তাদের মত ব্লগার হয়ে উঠবো হাহা হা।   যায় হোক অনেক আগ্রহের কারণে আর এক সিনিয়র দাদার প্রচেষ্টায় আমিও ব্লগ খুলতে সক্ষম হয় ২০১৭সালে....  কিভাবে লিখবো কি করবো এসব জানতাম না এর জন্য ই আমার ব্লগে লেখা কম বা না জানার কারণে লেখা হয়ে উঠেনি..  মাঝে মাঝে লিখে সেভ করে রাখতাম পাবলিশ করতে জানতাম না।  আর ব্লগ বিষয়ে আমার কোন ধারণা ছিলো না এখনো পর্যন্ত জানিনা কেমনে কি করতে হয়?  কিভাবে সাজাতে হয়?? অনেকেরই কাছে জানার চেষ্টা করেছি তাদের কাছেও কোন আশানুরূপ ফলাফল পায়নি।  আমি ব্লগ লিখি কিন্তু পাবলিশ করবো কিভাবে?, কি করে লেখা সাজাতে হয়?,কি করে ব্লগে কাজ করতে হয়? এসব জানতে চাই কেউ দক্ষ থাকলে বা পারদর্শী থাকলে আমাকে সময় করে একদিন বুঝিয়ে দিতে অনুরোধ করি/করছি,,  আমি উদ্বুদ্ধ হয় যখন পেপারে বা ফেসবুকে দেখতাম ব্লগার হত্যা এসব দেখে  ব্লগ কি??  ব্লগার কে?  এসব কৌতুহল হয়ে জা

বাগাছাস গাসু জিএসএফ আরো নাম না জানা সংগঠন গুলোকে এক মঞ্চেে দেখতে চাই

Image
বাগাছাস গাসু জিএসএফ আরো নাম না জানা যে কয়টা সংগঠন আছে তাদের একসাথে দেখতে চাই। আমি মূলত কোন সংগঠন করিনা,বা কোন সংগঠনে যোগদানের জন্য সুযোগ হয়নি আর আমি কোন সংগঠনেও যোগ দিতে চাইনা।  হয়তো হবো কোন একদিন তবে ছাত্ররাজনীতি আমার কপালে নেই বা হয়েউঠেনি। বাগাছাস এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অলিক মৃ কে নিয়ে তার বিরুদ্ধে কবিতা লিখেছিলাম কত সালে তা মনে নেই, তবে ঝড় তুলেছিলাম এটা মনে আছে।  তার বিরুদ্ধে লেখার জন্য আমাকে অনেক হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।  একটা কথা কি একটা মানুষ কোনদিনই পরিপূর্ণ হয়না তার কোননা কোন ভুল থাকেই। আমি ছদ্মনাম নাম ব্যবহার করেছি বলে একটু রেহাই পেয়েছিলাম। আমাকে খুঁজতে খুঁজতে আমার গ্রামের বাড়ি পর্যন্ত লোক গিয়েছিল হাহাহা।  যায় এখন আসি মূল কথায়, বাগাছাস,গাসু,আরো যে কয়টা ছাত্র সংগঠন আছে তার মধ্যে বাগাছাস ছিলো দাপুটে, আমি আমার দেখা সেই ২০০২/২০০৩/২০০৪ সালের কথা বলছি, বাগাছাস এর কথা শুনলেই মনে একটা শ্রদ্ধাবোধ চলে আসতো বা গারো রা দাবি করে আসতো যে যদি সংগঠন থেকে থাকে তবে আছে বাগাছাস।  একটা কথা কি আসতে আসতে সব কিছুরই পতন ঘটে, একজন কোনদিনই দাড়িয়ে থাকতে পারেনা। বাগাছাস এর বেলাতেও এমনি ঘটেছে। কাজ করতে করতে

মানবতা আজ কোথায়?

Image
একটা ধর্মীয় ছবিতে হাজার হাজার লাইক জমা হয়, কমেন্টে আমিন,আমেন বলে হাজার হাজার শ্রদ্ধা জানানো হয়।  কিন্তু একটি গরীবের সাহায্য চাইতে গেলে কারো কোন কিছু চোখে পরেনা । রক্তের জন্য সাহায্য চাইলে কেউ সাড়া দেয়না । এরই নাম ধর্ম ,এরই নাম মানব জাতি। একটা মারিয়ার ছবিতে যত গুলো লাইক আর শেয়ার পরে ততোটা একটা মানবিক সাহায্যের পোস্ট দিলে লাইক পরেনা। শেয়ার করা হয়না একটি মানবিক সাহায্যের পোষ্ট যদি হৃদয়বান ব্যক্তির চোখে পরে বা পরতো তাহলে সে হয়তো ৫০০/১০০০৳ দিয়ে সাহায্য করতে এগিয়ে আসতো। আর আমরা তা করিনা শুধু মারিয়া,যীশু,সাধু,সাধ্বী দের ছবি নিয়ে ব্যস্ত থাকি।  যেখানে মানবিকতা নেই সেখানে ধর্ম থেকে কি লাভ?? কয়েক আগের ঘটনা এক গারো বোন এক্সিডেন্টে পা হারানোর অবস্থায় আছে   তার জন্য মানবিক সাহায্যের জন্য   পোষ্ট করা হচ্ছে কিন্তু কেউ গুরুত্ব দিচ্ছেনা আবার দেখলাম কোন বোম্বাই এর এক বোনের  জন্য মেসেজ আসছে বার বার এটা আমি ২০১৭ সালে দেখেছি আর ঐ এসএমএস টা  বার বার কেন দি??  আর কোথায় বোম্বাই আর কোথায় বাংলাদেশ এটা কি একবার চিন্তা করে দেখেছেন?? হাহাহাহ বোম্বাই এর জন্য এসএমএস করতে   পারো আর নিজের জাতি বোনের জন্য একটু পোষ্ট দিয়

গারো ভোদাই

Image
গারো ভোদাই’ মাঝে মাঝে রাগ হলে আমি এই কথাটি ব্যবহার করি। তার কারণও আছে বটে। ছোটকালে শুনেছি আমার আচ্চুর কাছে, অনেকেরই কথা বা গল্প বা বাস্তবে ছিলো হয়তো। আপনারা শুনেছেন বা শুনে থাকবেন। গারো ভোদাই-গপ্প এ ​ক গারো পরিবার ছিলো তাদের ধন সম্পদের অভাব ছিলো না। তাদের এক বাঙালি মহাজনের সাথে পরিচয় হয় পরে বন্ধুত্ব। তো একদিন গারো পরিবারের কর্তা বাজারে গেলো। বর্ষাকাল। তখন ঐ বাঙালি বন্ধুটি তাকে একটা ছাতা দিয়েছিলো পরে ছাতার বদলে ২০কাঠা জমি লিখে দিয়েছিলো। এই হচ্ছে আদিম কালের গারো ভোদাই। ছাতার বদলে ২০কাঠা জমি দিয়ে দেওয়া। আরও এমন অনেক গারো ভোদাইগিরির গল্প আছে। ১ পোয়া শুটকির জন্য ২০মন ধান দিয়ে দেওয়া, তামুকের জন্য জমি লিখে দেওয়া। আর এখন এই যুগের ভোদাই গারোরা সেইকালের থেকেও ভোদাই। তারা হয়তো পড়ালেখা করেনি তাই তাদের এই হাল ছিলো কিন্তু এই যুগের ভোদাইরা তো লেখা পড়া জেনেও বা শিক্ষিত হয়েও ভোদাইগিরি করে । নিজেকেই নিজের রাগ হয়, বলতে ইচ্ছে করে যে আমি নিজেই ভোদাই। গারোদের মাঝে একতার অভাববোধ করি, প্রতিবাদী লোকের অভাববোধ করি, গঠনমূলক কাজে উৎসাহ কম, ব্যবসায়িক কাজে উদাসিন, সংগঠন কী তারা বোঝার চেষ্টা করেন না, সমবায় কী বোঝার

গারো হয়না কারো!

Image
গারো হয়না কারো  এই কথা টি চিরন্তন সত্য কিভাবে??  হুম আমাদের জাত ভাইয়ের প্রতি কোন টান নেই আমার দেখা বা আমার অবিজ্ঞতা থেকে বলি আমি আমাদের বাজারে একদিন গিয়ে বসে আছি তো কথায় কথায় এক বাঙালি মুরব্বির সাথে তর্ক বেজে যায় আমার আমি তর্ক করছি মারামারির উপক্রম তো সেখানে আরো কয়েক জন আমার জাতি ভাই ছিলো আমি তর্ক করছি তারা হা করে দাঁড়িয়ে আছে,  আমার সাইড নিয়ে যে কথা বলবে তাও করছেনা কিন্তু ঐ মুরব্বির বেলায় তাদের জাতি ভাইয়েরা আমার সাথে লেগে গেছে।  তার পক্ষ হয়ে কথা বলছে কিন্তু আমার বেলায় উল্টো আমার ভাইয়েরা আমার তামাশা দেখছে আমার হয়ে টু কথাও বলছেনা।  এটা তো স্বাভাবিক আমি এমনও ঘটনা দেখেছি যে বাঙালী ভাইয়ের ছোট অন্যায় করলেও তাদের পক্ষ হয়ে অনেকেই কথা বলে সেই অন্যায় কারীর সাথে থাকে। আর আমাদের বেলায় উল্টো আমার জাতি ভাইয়েরা দেখবে আর বলবে শালা গারো দোষ করসে একটু মার খাক আমরা দেখি।  আমাকে বা আমার হয়ে একটু কথা বলে যে উদ্ধার করবে তাও করেনা।  এই হলো গারো হয়না কারো।  এতে বোঝা গেল যে গারো ভাইয়েরা এখনও একতা কি টা বুঝতে সক্ষম নয়। জাত ভাইয়ের জন্য তাদের কোন দরদ নেই।  গারো ভাই যদি ন্যায় কাজ করেও মার খাই তবু বলবে শালা গারো মা

বাড়ন্ত প্রতিভাবানদের মৃত্যু

Image
একজন প্রতিভাবান  কে শুরুতেই শেষ করে দেয় এই হলো গারো সমাজ। 😔😔😔 একটা বিষয় নিয়ে মুক্ত মত প্রকাশ করেছে তাতেই গায়ে লাগে। পোষ্ট ডিলিট করতে বলা হলো, পরিবারের কাছে অভিযোগ দেওয়া হলো আর কত কি? আরে ভাই এরকম হাজারো মুক্ত মতামত করতে পারছেনা কতিপয় লোকজনদের কারণে। আমার জানার ইচ্ছা আমি জিজ্ঞেস করতেই পারি?  এতে রাগ করে পরিবারের কাছে অভিযোগ দেওয়ার কি আছে? ধমকানোর কি আছে? আমাকে আপনি ধমক দিয়ে চুপ করালেন আজকে কিন্তু মনে রাখবেন এমন হাজারো প্রশ্ন নিয়ে হাজার লোকের সমাগম হবে তখন কি পারবেন ধমক দিয়ে চুপ করাতে বা থামিয়ে দিতে??🤔🤔 আমার অনেক কিছু জানতে ইচ্ছে করে কিন্তু এ সমাজ আমাকে জানতে দেয়না জিজ্ঞেস করতে দেয়না! জিজ্ঞেস করার আগেই আমাকে ধমক দিয়ে থামিয়ে দেয়? আমি বাড়ন্ত গাছের চাঁড়া আমাকে যদি বাড়তেই না দেওয়া হয় তাহলে আমি কিভাবে তোমাদের ছায়া দিবো, ফল দিবো অক্সিজেন দিবো?  কষ্ট লাগে যখন আমাকে ধমক দিয়ে থামিয়ে দেয় তখন!😫😫😞😞😞😧😧😢😢

ওয়ানগালা আয় ব্যয় নিয়ে জনগণের প্র??

Image
ওয়ানগালায় আয় ব্যয় নিয়ে জনগণের প্রশ্ন?? আমরা সাধারণ জনগণ জানতে চাই বা আমাদের আমাদের মনে প্রশ্ন লুকোচুরি করে? ঢাকাই তিনটি ওয়ানগালা হয়। প্রতিটি ওয়ানগালাই প্রতিবেদন বা ম্যাগাজিন বের হয়। একবার হোক না আয় ব্যয়ের হিসাব সেই প্রতিবেদনে বা ম্যাগজিনে ! যারা ওয়ানগালাই অতিথি হিসাবে আসে তাদের জানা দরকার আমাদের এই ওয়ানগালা করতে কতটুকু ব্যয় করতে হয়। পাশাপাশি আমাদের সাধারন মানুষেরও  জানা দরকার কতটুকু খরচ হয়?কতটুকু পরিশ্রম হয়? একটু উপলব্ধি করি ওয়ানগালা করতে গিয়ে কমিটির সদস্যদের পকেট কতটুকু ফাকা হয়? আপনারা যদি প্রতিবেদনে খরচের ব্যপারটা তুলে ধরেন তাহলে হয়তো আমার মতন কালো ছায়া মুখে প্রশ্ন নিয়ে হয়ত আপনাদের পেছনে দৌড়াবে না। কিন্তু হ্যা শুধু খরচের ব্যপারটা না দিয়ে গেইট এর টিকিট বিক্রি করে কতটুকু পেলেন,? দোকান ভাড়া দিয়ে কতটুকু পেলেন??  সেগুলোও তুলে ধরবেন। আর হ্যা কোন অতিথি কতটুকু অনুদান দিলেন সেগুলো তো আর এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা সম্ভব নয়,!সুতরাং সামনে ওয়ানগালাগুলোতে তুলে ধরবেন।পাশাপাশি গত বছরের ওয়ানগালাই কে কতটুকু অনুদান দিয়েছিল সেটি এই বছরের প্রতিবেদনে তুলে দরবেন। আর এই প্রতিবেদনে যদি আপনাদের ওয়ানগালা