Posts

Showing posts from March, 2024

মৃত্যু

 মৃত্যুর থেকে আপন হয়তো আর কেউ নেই, জন্মেছে যে মৃত্যু আপন করে নেবেয়!  দুদিনের দুনিয়া কত আক্ষেপ,  যত যন্ত্রণা যত কষ্টেরা করে বিক্ষেপ!  কত স্মৃতি কত কথা থাকবেই! সমালোচনা না হলে তুমি মানুষ নও! আলোচনা তোমায় নিয়ে থাকবেই.... তোমায় নিয়ে মানুষ কত কিছু বলবে, তোমার তাতে গাভ্রানু চলবে?  তুমি চলো তোমার পথ ধরে,  একদিন মৃত্যু নিবে তোমায় আপণ করে!

নেশা

 কারো সাথে তেমন যোগাযোগ নেই!  সবাই যে যার মত ব্যস্ত!  কেউ টাকার নেশায়, কেউ বউ এর নেশায় আশক্ত!  আমি ভাই চিল মুডে আছি!  সিঙ্গেল পারসোন জিঙ্গা লালা 😃😃 যেখানে খুশি যায় যা পায় তাই খায়!  টেনশন নাই টেনশন নাই!  বউ এর পেরা নাই গার্লফ্রেন্ড এর পেরা নাই! আহহহ কি শান্তি! 😁😁 নাই কোন বিভ্রান্তি!   যারা বিয়া করসো তারা বুঝে?  ঠেলা কি ঠাপানো কি!  শালারা মর অল্প বয়সে বিয়া!   খাওয়াবি কি দিয়া  শালারা চুতিয়া! বুঝবি বুঝবি যেদিন হাগু করতে গিয়া লাকড়ি টুকায়বি সেইদিন বুঝবি!  আমারে খুজবি!  আরেকদল আসে বিয়া বিয়া করস?   গার্লফ্রেন্ড এর লাইগ্গা মরস!  শালা একদিন স্মরণ করবিরে মামা!  তখন গায়ে থাকবো না কোন জামা!

মৃত্যু ভয়

 ইদানিং মৃত্যুকে ভয় পাই!  কেমন যেনো ঠেকছে ভয় আর ভয়!  জন্মেছি পাপে পাপ,  সবাই দিলো অভিশাপ!  কেউ তো আর যাবেনা সঙ্গে, কাটিয়ে দিলাম রঙ্গে রঙ্গে!   যতদিন আছি থাকবো পাপময়,  মরে গেলে সবই হবে ক্ষয়!  ভয় আর ভয়?  তোমাদের ভিতরে কি এই মৃত্যুর ভয় করেনা কাজ?  তোমাদের কি নেই শরম লাজ?  মানুষের কতই না করেছি ক্ষতি?   তোমাদের তবুও খোলেনা জ্যোতি?  আঁখি খোলে দেখো মৃত্যুর কি স্বাদ? কি ভয়ঙ্কর ও হতে পারে?  ভেবেছো কি? শুধু একটু ভাবো গভীরে?  তুমি মিলিয়ে যাবে অচিরে!  তোমায় কেউ করবেনা স্মরণ?   হবে একদিন তোমার মরণ!!

বিচি আটায়

টেহা নাই কি করবাম, পকেট আতায়তে গিয়া দেহি টেহা নাই,  হায়রে হায় হায়রে হায়!  পকেট বরাবর নিজের বিচি আতায়লাম একদিন হবে  আমার পকেট ভর্তি টাকা!  তোরা শূন্য পকেট বিচি দুইদা আতা!  একদিন আমারও হবে জব!  আমিও মদ গিলবো গোপাগোপ!  কয়রে তোরা আয় দেখে যা!  একদিন হবে আমারও পকেট ভর্তি টাকা!  তোদের তখন থাকবে পকেট ফাকা!  আমিও চলবো একা একা!   এখন তোরা দিসনা আমায় দাম? দেখবি একদিন আমিও করবো Income!  টাকা নিয়া যাবো কালাচাঁদ পাড়া, মদ বিক্রেটা মানিরা আমায় দিবে ইশারা!  তোরা থাক মাগীপোলা লইয়া বেকার  আমিও হবো একদিন রুপিয়াকা মেকার!  কামাবো রুপি কারি কারি,  তোদের বউ করে সরকারি চাকুরী!   তোরা আবার কেউ ট্রেইনার  আবার কেউ ব্যবসায়ি,,   আমি ভাই তোদের কাছে এখন ধরাসায়ি!   হবে হবে একদিন আমারো টাকা,  আমিও মদ গিলে নাচবো জাকা নাকা! আরো নাম না জানা অনেকে!

মনে পরে ছোট বেলা! বাড্ডা গুপিপাড়া

 মনে আছে নাকি কারো?? , 😁😆😆 ৯০দশকে যারা জন্ম নিয়েছি তারা সিডি,ডিভিডি, বিশিআর এর সাথে পরিচিত। ছোট কালে বাড্ডা গুপিপাড়ায় বড় হয়েছি কারো ঘরে তেমন টেলিভিশন ছিলো না, সাদা কালো টেলিভিশন ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা পরিবারে, রঙিন টেলিভিশন দেখতে হতো বাড়িওয়ালাদের বাসায়, তখন ২টা চ্যানেল ছিলো আমার যতদূর মনে পড়ে একুশে টেলিভিশন আর সবার পরিচিত বিটিভি।  শনিবার আর রবিবার হতো সিনেমা!  একুশে টেলিভিশন এ সকালে হতো আর বিটিভি তে দুপুরে!   সবাই ঐদুিন অপেক্ষায় থাকতো সিনেমা দেখার জন্য!  রাতে হতো ধারাবাহিক নাটক পর্ব, নাটকের নাম গুলো মনে নেই! শুক্রবার হতো আলিফ-লায়লা,সিনবাদ,মেঘগাইবার,রেসলিং আরো কি কি প্রোগ্রাম মনে পড়ছেনা!  সবাই বিমুখ হয়ে থাকতো শুক্র,শনি,রবিবার এই তিন দিন এর জন্য!  পরবর্তী তে শুরু হলো সিডি ভাড়া করে দেখার যুগ,  আমরা ছোটরাও সিডি ভাড়া করে দেখা শুরু করলাম, মা, বাবা অফিসে থাকতো সেই সুযোগে আমরাও বাসায় সিডি এনে দেখতাম!  তো একটা স্মরণীয় ঘটনা ব্লু ফিল্ম দেখার জন্য সবাই বাইনা ধরলো কিন্তু কেউ সাহস করে আনতে পারবেনা ক্যাসেট, আমার উপরে দায়িত্ব পরলো যে আমাকে নিয়ে আসতে হবে,  আমার আবার খুব পরিচিত ছিলো সেই দোকানদার, ছোট

মানি

 খুব মনে পড়ে প্রয়াতঃ মানি ববিতা রাংসা কে!  তিনি ছিলেন অমায়িক, মিশুক, সবার সাথে তিনি মিশতেন,  এক কথায় সবার মা, দিদি, মানি,মাসি!  কারো কারো কাছে ভিন্ন মত থাকতে পারে কিন্তু আমার কাছে সবার সেরা! আমি দেখেছি কারো সাথে ঝগড়া করতেন না,  সবার সাথে হাসি মাখা মুখ নিয়ে কথা বলতেন! আমরা ছোটরা তাদের বাসায় যেতাম টম এন্ড জেরি কার্টুন, সাউলিন সোল্ডার আরো নানান ধরনের কার্টুন দেখতে তাদের বাসায় তখন বড় রঙিন টেলিভিশন ছিলো বড়রা যেতো খবর দেখতে! জামিনা হয়তো আরো কারো বাসায় রঙিন টেলিভিশন ছিলো কিনা তবে আমরা সবাই যেতাম তাদের বাসায়!   খুদা লাগলে বললেই হতো মামি খুদা লাগসে অমনি দিয়ে দিতো! না' শব্দ ছিলো  না  হাড়িতে  থাকলে! তাদের বাসায় প্রথম ল্যান্ড লাইনের টেলিফোন আবিস্কার করি! টেলিফোনে কথা বলতে অনেকেঔ যেতো তখন এত মোবাইল ছিলো না! তখন যারা কথা বলেছে তাদের হয়তো নাম্বারও মুখস্থ আছে! আমার দেখা মতে কাউকে টেলিফোনে কথা না বলে ফেরত আসতে দেখেনি!  সবাই কম বেশ এই  যোগাযোগ এর মাধ্যম ব্যবহার করেছে!  অনেক অনেক মিস করি তোমায় মানি!(মামি) রাস্তা ঘাটে দেখলেও আগ বাড়িয়ে জিজ্ঞেস করতে, কেমন আছো? কোথায় আছো? এখন কি করছো? এখন হয়তো কেউ আর জিজ

হোষ্টেল জীবন

 আমার হোষ্টেল জীবন আমি তখন ছোট্ট একান্ত! সবে মাত্র ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে উঠেছি!  আমি ঢাকার উত্তর বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পার করেছি।  আমার হোষ্টেলে যাওয়ার অনেক কারন আছে, তার মধ্য বাবা, মা র ইচ্ছে তা ছিলো অন্যতম আমাকে হোষ্টেলে রেখে পড়ানোর।  আমি আমার কারণ গুলো বলি হয়তো এই কারনগুলোর জন্য আমাকলে হোষ্টেলে রাখা, ৪র্থ শ্রেনী থেকে আমি স্কুলে নিয়মিত না, আমি ক্লাশ ফাকি দিয়ে বন্ধু দের সাথে খেলতে চলে যেতাম ফুটবল খেলা ছিলো আমার প্রিয় আমি খেলতাম স্কুলের ব্যাগ গুলো একপাশে রেখে.... আমরা অনেকেই ছিলাম স্কুলের নাম করে ব্যাগ নিয়ে বের হতাম ঠিকই কিন্তু স্কুল পর্যন্ত আর যাওয়া হতোনা!! এভাবেই পার করলাম ৪র্থ শ্রেনী তারপরও ভালো রেজাল্ট করেছিলাম। যায়হোক ৫ম শ্রেনীতে উঠেও একি দশায় পরলাম তখন ভিডিও গেম খেলতাম উত্তর বাড্ডা বাজারের এক কোণায় ছিলো ভিডিও গেমস এর দোকান। টিফিনের টাকা দিয়ে খেলা শুরু করলাম এভাবে এমন এক নেশায় পড়ে গেলাম ভিডিও গেমস এর টিফিনের টাকা আর হয়না বেশি টাকা লাগে এখন।  মা আর বাবা সন্দেহ করা শুরু করে দিলো আমি কি করি এত টাকা দিয়ে এতো ছোট মানুষ তারপর আবার দিনে ৫০/৬০ টাকা নেয় ব্যপার কি??  স্বাভাবি সন্দেহ হওয়ার

সব চাই

 মুক্তি চাই স্বাধীনতা চাই!  পাখির মত দানা মেলে উড়তে চাই জীবন নামক জেলখানা থেকে বাঁচতে চাই!  চাকরী চাই  বাঁচার মত বাঁচতে চাই!  টাকা চাই খাবার চাই,  সবজী চাই ফুল চাই ফল চাই পানি চাই পাখি চাই পশু চাই গাছ চাই  বন চাই  সাগর চাই নদী চাই  পাহাড় চাই ঝণা চাই  বালু চাই  মাটি চাই পাহাড় চাই বিদ্যুৎ চাই পুরুষ চাই নারী চাই বই চাই  খাতা চাই কলম চাই  শিক্ষা চাই শিক্ষক চাই পোষাক চাই  ভালবাসা চাই প্রেম চাই বন্ধু চাই পৃথিবী চাই কাঁথা চাই কম্বল চাই ঘুম চাই  বৃষ্টি হলে ছাঁতা চাই হাওয়া চাই গাড়ি চাই বাড়ি চাই এসি চাই ফোন চাই কম্পিউটার চাই চাজ চাই  বাজনা চাই ঢোল চাই গিটার চাই হারমোনিয়াম চাই  গান চাই শিল্পি চাই  ভিটা চাই জমি চাই পিতা চাই  মাতা চাই  আত্নীয় চাই  বউ চাই  কনডম চাই,  পৃথিবীতে ব্যাকার জন্ম না হওয়া চাই! বন্ধুক চাই, যুদ্ধ চাই , লড়াই চাই,  প্রতিবাদ চাই, স্লোগান চাই , শান্তি চাই ,  সুখ চাই, বিশ্রাম চাই,   আরাম চাই , ঈশ্বর চাই , ভগবান চাই,  নবী চাই , চাওয়ার আর শেষ নাই! বিষ চাই , ধরি চাই, না হলে মৃত্যু চাই।  মৃত্যু হলে কবর চাই।

শেষ মূহুর্ত

 চলে যাওয়ার শেষ মুহূর্তে কথা গুলো,   ভালো থেকো!  আমার থেকে ভালো কোন মেয়ে পাইবা!  সুন্দর করে আমাকে ভুইলা যায়বা! আহারে কথা গুলা কত সহজ ভাবে বলে!  যে ভালো বেসে ছিলো ভেসে যায় চোখের জলে!  বললেই কি ভালো থাকা যায়??  বললেই কি মেয়ে প্রেমীক পাই!  বললেই কি আর ভুলে যাওয়া যায়??  তোমার বেলায়?   মানুষ কোননা কোন ভাবে ভালো থাকে!  স্মৃতিগুলো আগলে রাখে!  যে কথা গুলো বলে যায়!  তার আছে হাজারটা উপায়...

তীক্ষ্ণ রুপ

 ময়রা গেলে কি আর তোমার এই তীক্ষ্ণ রুপ দেখতাম!  ভালায় করসি ময়রা না গিয়া!  অবশ্য মরনের লাই চেষ্টা করসিলাম!   সাফল্য আসেনাই বলতে পারো সৃষ্টি কর্তা আমারে নেয়নাই! খুব কষ্ট হয়সিলো সেইদিন কাউরে বুঝানোর মত আসিন না!   খালি বুক চাপরায়সি আর কানসি!  পরে ভাবলাম মরিনাই ভালাই করসি!  তোমারে দেখমু একদিন!  আমারে হয়তো দেখবা...  কি দেখবা যা দেখবা সব পরিবর্তন!  নতুন কিসু মানে পুনঃরুত্থান!  মানুষ মইরা গিয়া জীবিত হয়লে যা হয় আর কি?  এমনি তে তোমার কাছে আমি মৃত কিন্তু আমার কাছে আমি জীবিত!  কারে কয় এসব কথা হা  কারো কি শোনার মত কান আসে?  সব কথা গুলা চলে বাতাসে!

ফেসবুক পাসওয়ার্ড

 এখন কেউ লেখা লেখি খায় না!  তাও লিখে রাখলাম কন্টেন্ট হিসেবে কাজে লাগবে!...  আমার আইডি সব সময় খোলা, কোন মেয়ের সাথে কোন গভীর কোন আলাপন নেয়!  যা যা আছে সব গুলো কয়েকটা প্রশ্ন যেমন কেমন আছো? কি করো?  বাড়ি কয়? এসব  আমার আইডি থেকে এখনও কোন মেয়ের মেসেজ ডিলেট করেছি বলে আমার মনে হয়না!  এখনও আছে! কোন গোপনীয়তা নেই!   আমি এও জানি যে মেয়েদের ইনবক্সে আজেবাজে মেসেজ আসে..  তাই বলে কি সব ডিলেট করে দিতে হয়? এই নিয়ে আমাদের মাঝে ঝগড়া হতো!  মেসেজ ডিলেট করে দেওয়া নাকি তোমার অভ্যাস হাহহা!   আমি যেই তোমার ইনবক্স চেক করতাম অমনি অর্ধেক মেসেজ আছে আর বাকি না মেসেজ নাই ডিলেট!   কত রহস্যময় তোমার ইনবক্স দেখাতেই না!   কোনদিন দেখতেও চাইনি তবে মাঝে মাঝে তোমার মোবাইল এর প্রতি আসক্তি দেখে সন্দেহ হতো তাই চেক করতাম এমন কি অর্ধেক মেসেজ গুলো পেয়েছি!  বাকি সব মেসেজ ডিলেট কেন জিজ্ঞেস করলে বলতা এটা নাকি তোমার অভ্যাস!  কয় আমার তো তেমন কোন অভ্যাস নেয়! কোন মেয়েদের সাথে কোন গোপনীয়তা নেই!  সত্যি যদি তোমার অভ্যাস হয়ে থাকে তাহলে এই অভ্যাস টা ছেড়ে দিও তোমার মঙ্গল হবে!  আমি চাই তোমার মঙ্গল হোক,  এর জন্য কিন্তু তোমার সংসার হারাবে, স্বামী

আমি সব খায়

 আমি সব খায়!  আমি পাহাড় খায়,  আমি নদী খায়,  আমি ফুল খায়!  আমি ফল খায়....  আমি সব খায় কোনকিছু বাদ রাখিনাই!   আমি মেয়েদের বুকের মাংসপিণ্ড খায়, আমি মেয়েদের নিতম্ব খায়!   আমি সব খায় যেদিকে চোখ যায়, আমি সব খায়!   আমি বাড়ি খায়, গাড়ি খায়!   আমি চাকুরি খায়,  আমি ব্যবসা খায়.... আমি জল খায়,  আমি মদ খায় বিড়ি খায়,  গাঁজা খায় আফিম খায়!   আমি সব খায়!  আমি হিন্দু খায় আমি খ্রিস্টান খায়, আমি মুসলমান খায়!   আমি গরু খায়, আমি শুকর খায়,  আমি বেঙ খায়,  আমি সব খায়!   খেতে আমার মানা নাই!   আমি প্রকাশ্যে খায়, আমি লুকিয়ে খায়!   আমি সুদ খায় আমি ঘুষ খায়!   আমি সব খায়!  আমি পুরুষ খায়, আমি রক্ত খায়!   আমি সব খায় আমি আমি আমি সব খায়! সবই তো খাওয়ার দুনিয়ায়!  আমি বই খায়, কলম খায়, খাতা খায়!   আমি সবই খায়!

বাস্তবতা

 সব কিছু মিলিয়ে বাস্তবতা! আমি তো তোমার কোন ক্ষতি করিনাই!  তুমি যেদিন বলসো যে আমার সাথে কথা বলবেনা ঐদিন থেকে আর কথা বলিনা,  হে এমন একটা সময় ছিলো যখন অনেক অনেক আবেগ কাজ করেছিলো তোমাকে পাওয়ার জন্য! তোমার সাথে কথা বলার জন্য এখন কেন জানি ইচ্ছে করেনা!  কত আক্ষেপ করেছি তোমার জন্য, এক পলক দেখার জন্য হলেও তোমাকে খুঁজেছি,  একটু কথা বলার জন্য হলেও শতবার চেষ্টা করেছি! যখন দেখলাম তোমার মুড নেই তখনই বুঝতে পারলাম তুমি অন্য কারো! হাজার বার ফিরানোর চেষ্ট করেছি তবু তোমার একটাই কথা পরিবার মেনে নিবেনা!  হায়রে সংসার কি এখন তোমার মা বোনেরা তোমার সাথে করে??  সংসার কি এখন তোমার বন্ধু বান্ধব দের সাথে করো? যাদের কথায় আজ আমাকে একা করে চলে গেছো!  আমি নাম উল্লেখ করবোনা, তোমার ইনবক্স চেক করার সময় অনেকজন কে দেখেছি তোমাকে শান্তনা দিতে! হাহাহা আমার হাসি পায় যে গুলা শান্তনা দিতে আসতো তারা সবাই তোমার দেহের পাগল ছিলো! কয়েকটা মেসেজ পড়ার সুভাগ্য আমার হয়েছিলো মোবাইল ছিলো না তাই স্ক্রিনশট রাখতে পারিনি! কতই না আমার ক্ষতি করসো? এগুলা বলে লাভ কি? বললে আমার মনে শান্তি পায়! তোমার আসলে লজ্জা বলতে কিছু নেই!  ১০০% থেকে ৭৫% লোকই তো জ

অভিমান

 অপেক্ষায় ছিলাম হয়তো অভিমান ভেবে!  কে জানতো তুমি আসলেও সঙ্গী নেবে?... সবার বলাতে বিশ্বাস করেনি,  তবে তোমার আপন জনদের কাছেই জানতে পারলাম..  সব ঘটনা শোনার পর শিওর হলাম!  আসলে যা ঘটে তাই নাকি রটে!  যখন শুনলাম আসলেও ঘটনা সত্য তখনই আমার চোখ থেকে অজান্তে দু ফুটা চোখের জল গড়িয়ে পড়লো!  কি জানি চোখের এমন কি হলো যে তাকে জল ফেলতেই হলো!  তোমার ঐ পাড়ায় যায়না তোমার ছায়া আছে বলে!   যদি হঠাৎ দেখা হয় তোমার সাথে!   তবে এখন শিওর হলাম যখন তাহলে যাবো তোমার পাড়ায় অলি তে গলি তে!  তোমার ঘর ভাঙার জন্য নয়,,,  তোমার কোন ক্ষতিই চাইনা আমি!   তবে অনেক ইচ্ছে হলো তোমাকে দেখার  তোমার গোছানো সংসার দেখার! দেখা হলেও জিজ্ঞেস করবোনা  দূর থেকেই দেখবো হয়তো!  আড়ালেই থাকুক জামেলা নয়তো!  আমি চাইলেই পারি আমার অধিকার আদায়ের,  কিন্তু না দরকার কি পাপ কামায়ের!   সুখে আছো তাতেই খুশি!  আফসোস আর অপেক্ষা রয়ে গেলো!

[স্মৃতি ছোট বেলা

 মনে আছে নাকি কারো?? , 😁😆😆 ৯০দশকে যারা জন্ম নিয়েছি তারা সিডি,ডিভিডি, বিশিআর এর সাথে পরিচিত। ছোট কালে বাড্ডা গুপিপাড়ায় বড় হয়েছি কারো ঘরে তেমন টেলিভিশন ছিলো না, সাদা কালো টেলিভিশন ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা পরিবারে, রঙিন টেলিভিশন দেখতে হতো বাড়িওয়ালাদের বাসায়, তখন ২টা চ্যানেল ছিলো আমার যতদূর মনে পড়ে একুশে টেলিভিশন আর সবার পরিচিত বিটিভি।  শনিবার আর রবিবার হতো সিনেমা!  একুশে টেলিভিশন এ সকালে হতো আর বিটিভি তে দুপুরে!   সবাই ঐদুিন অপেক্ষায় থাকতো সিনেমা দেখার জন্য!  রাতে হতো ধারাবাহিক নাটক পর্ব, নাটকের নাম গুলো মনে নেই! শুক্রবার হতো আলিফ-লায়লা,সিনবাদ,মেঘগাইবার,রেসলিং আরো কি কি প্রোগ্রাম মনে পড়ছেনা!  সবাই বিমুখ হয়ে থাকতো শুক্র,শনি,রবিবার এই তিন দিন এর জন্য!  পরবর্তী তে শুরু হলো সিডি ভাড়া করে দেখার যুগ,  আমরা ছোটরাও সিডি ভাড়া করে দেখা শুরু করলাম, মা, বাবা অফিসে থাকতো সেই সুযোগে আমরাও বাসায় সিডি এনে দেখতাম!  তো একটা স্মরণীয় ঘটনা ব্লু ফিল্ম দেখার জন্য সবাই বাইনা ধরলো কিন্তু কেউ সাহস করে আনতে পারবেনা ক্যাসেট, আমার উপরে দায়িত্ব পরলো যে আমাকে নিয়ে আসতে হবে,  আমার আবার খুব পরিচিত ছিলো সেই দোকানদার, ছোট

ভাবনা

 মাঝে মাঝে ভাবি সব কিছুই তো বিক্রি হয়, শরীর, মগজ, সব কিছুই বিক্রি হয়...  কিন্তু  দুঃখ কষ্ট বিক্রি হয়না  কেনো??  দুঃখ কষ্টও তো শরীরের অংশ।   আমি যদি এই দুঃখ কষ্ট বিক্রি করতে পারতাম তাহলে হয়তো কোটিপতি থাকতাম!   কেজি ধরে বিক্রি করতাম,  আচ্ছা দুঃখ কষ্ট কি ভাড়া দেওয়া হয়?? সেই ব্যবস্থাও হয়তো নেই..  ভাড়া দিয়েও হয়তো এতদিনে কোটি পটি হয়ে যেতাম।   সবাই সুখ কিনতে চাই..  দুঃখ কষ্ট কে কেউ নিতেও চাইনা, ভাড়াও নেয়না। 

মনে থাকবে তোমাকে

 মূলত আমি ডায়েরী লিখিনা হঠাৎ মন চাইলো লিখতে ডায়েরী টা উপহার দিয়েছিলেন কোন এক দা দা! তাও ডায়েরিতে লিখলাম না!  কলমের কালি দিয়ে পৃষ্ঠা নষ্ট করতে চাইনা! শুধু সময়ের অপেক্ষা!  আর কিছুইনা!!  আজকে মনের ভেতর অনেক আনন্দ নিয়ে কথা গুলো শেয়ার করছি! যা হয়তো ডায়েরিতে থাকলে সবাই দেখতো না! অনেক দিন ধরে প্রাক্তন কে নিয়ে লিখবো লিখবো ভাবছিলাম কিন্তু খুঁজে পাচ্ছিলাম না কি লিখবো! আজ খবর টা পেলাম প্রাক্তনের সাথে  প্রায় পাঁচ ছয় বছরের রিলেশন ছিলো আমাদের!  অনেক সময় কাটিয়েছি অনেক ঝগড়া বিবাদ হয়েছে,। বলতে সম্পর্ক থাকাকালিন যে গুলা হয়! আমি তো মনে করেছিলাম আমাকে ছেড়ে যাওয়ার পর হয়তো ভালো কোন ছেলে কে বিয়ে করে সুখেই আছে! হ্যা সুখেই আছে তবে সমসাময়িক এর জন্য! ছেলেটার A to Z আমি জানি!  আমাদের পাশের গ্রামের ছেলেটা, আগেও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলো!  তার নেশা পেশার কারণে তাকে ছেড়ে গিয়েছিলো ঐ আগের মেয়েটা!  আমি শত্রুতা করেও বলছিনা যা সত্য তাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি! ছেলে টা এক কালিন জুয়ার নেশায় আসক্ত ছিলো,  বিভিন্ন নেশায় আসক্ত ছিলো!  আমি দেখেছি বা তার সাথে অনেক বার বসেছি চু খাওয়াতে বিভিন্ন প্রোগ্রাম এ!  আরো অনেক খারাপ দিক ছিলো

কাব্য হবেনা

 আজ থেকে তোমায় নিয়ে আর কাব্য হবেনা!  তুমি তো দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা!   আজ থেকে হবে আনন্দের কাব্য,  উল্লাসের কাব্য মুক্ত হাওয়ার কাব্য!  আকাশের মত বিশালতার কাব্য, সমুদ্রের জলের কাব্য!  এভারেস্ট চুড়ার কাব্য!  নদীর কাব্য ছল ছল করা,  পাহাড়ের কাব্য!  প্রকৃতির কাব্য!  তোমায় নিয়ে হয়তো আর হবে কাব্য!

angade gi•mikon ch•a

 Ang•de Gi•mikon ch•a  Mi•koba ch•a a•akoba ch•a!   Bol•koba ch•a a•brikoba cha!  Sagal•koba ch•a chiring•koba ch•a, Apa•lkoba ch•a abima•koba ch•a!  Ang•ade gi•mikon ch•a!  Cc koba ch•a rigo•ngkoba ch•a!   Cc ko sr•ake ch•a rigo•ngko chop chope ch•a!ang′de mandi•koba ch•a nuru•koba ch•a, Michik•koba ch•a, nomil•koba ch•a!  Budi•pa koba ch•a bu•chuma koba ch•a Wakben•koba ch•a mat•chukoba ch•a!   Ang•de sangsarek•ba ch•a  Christian•koba ch•a!   Ang•de cha•en dal•a! Ang•de gi•mikon ch•a!

Ju•en si•no

 Ju•en sino!  Agilsa•ko atchi•a ju•nan,  Michikrang•ming tuna•n!  Na•me do•ng namja•e do•ng ang•de juno•n!  Ju•en si•no ang•de ju•en si•no!  Mani•koba ju•no no•sarikoba ju•no!  Chu ringe ju•no ka•lgrike ju•no!  Wat•grike ri•angane ja gitam rea•ngijanin,  Michikra•nge ci•o chi rebaode!  Ang•de myna manja•no!   Angade ju•en si•no!   Ta•ngka on•e ju•no,  Namnikari ju•no! Ruriko ju•no a•chikoba juno, Michikrange ju•nan atchi•a!  Ju•oba maming ong•jano!  Bigilka•na bigil maming sa•loba chamjano!  Ang•de ju•en sino Ang bimango an•chi dong•a stibad ju•en rengno! Ang•de ju•en sino Mama si•ode manikon man•o!  Jik si•oba nosari•kon cha•pno  ang•de ju•en si•no! Ang•de ju•en si•no

ভালাই আসি

 আমারে দেখতে আয়সো না!  আমি ভালাই আসি!  তোমার দেওয়া স্মৃতি নিয়া ভালাই আসি!  আমার খবর নিয়া কি করবা?  আমি তো ভালাই আসি!  তোমার দেওয়া যন্ত্রণা নিয়া আসি... তোমার দেওয়া কথা গুলান মনে রাখসি,, আমি তো ভুইলা যায় নাই!  ভালাই আসি গো... তোমার দেওয়া দুঃখ গুলান চরম! শীতের দিনেও দেয় আমারে গরম...  আমি ভালাই আসি!  মাঝে মাঝে কানদি আর হাসি!  আমি তো ভালাই আসি.... থাকবার না চাইলে কি করবা?  তাও ভালাই আসি..   আকাশ দেহি বাতাস খায়,  ভালাই আসি গো ভালায় আসি!   মাঝে মাঝে মনে পড়লে চাঁদ দেহি,  মাঝে মাঝো কবিতাও লিহি!   ভালায় আসি গো ভালাই আসি!