Posts

Showing posts from February, 2021

চু

Image
একটা কথা দিয়ে শুরু করি, মাত্রার বাইরে কোন কিছুই ঠিক নয়। সব কিছুর একটা মাত্রা থাকে দারি,কমা বলে কিছু শব্দ থাকে আমিও তাই মনে করি। চু নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, খা.আ,মেসেঙা,চি.আ, খা.আ চি.আ,মেসেঙচক,চিচক, বিভিন্ন স্বাদের চু আছে। স্বাদের যেমন বিভিন্ন নাম আছে তেমনি এর গুণগত দিকও আছে। যেমন খা.আ চি.আ চু এর সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ,  এই চু খেলে মনে একটা তৃপ্তি আসে, অল্পতেই হয়ে যায়।  মেসেঙা একেবারেই টক যা খেলে তৃপ্তি তো দূর মেসেঙা বললে কেউ আগ্রহ প্রকাশ পর্যন্ত করেনা। খা.আ মেসেঙা হলে একটু চলে বা খাওয়ার যোগ্য। চি.আ একেবারেই মিষ্টি চলে কিন্তু চি.আ সাধারণত মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। মেসেঙচক হলে এখানে সবকিছু বিদ্যমান খা.আ,মেসেঙা,চিয়া সব কিছু বিদ্যমান। চিচক হলে চিয়া,আরো টক মিশ্রিত। খা.আ একেবারে টেটো খাওয়া যায় তবে ক্ষনিকের মধ্যে মাথা ধরে বা মাতাল হয়ে যায় আবার অতিদ্রুত সেরে যায়। ডাবলক্কা বলেও একটা স্বাদ একেবারেই চলে না বললে ভুল হবে চলে তবে সকাল বেলা মাথা বেথা করে। বলতে বলতে অনেক গুলো স্বাদ এর কথায় বলে ফেললাম যায় এখন একটু ঘ্রাণ নিয়ে কথা বলবো, খা.আ চিআ এর ঘ্রাণ অনেক মিষ্টি একটা ঘ্রাণ, চিআ তো মিষ্টি মিষ্টির মতই ঘ্রাণ

মিতালী

মিতালী তোমার কি পরে মনে? হাতে হাত রেখে ঘুরেছি দুজনে। নাম না জানা কত ঊদ্যানে, হয়তো প্রকাশ্যে নয় তো গোপনে!  এই তো সেদিন বারিধারা নামক লেকে, বসে ছিলাম দুজন একে বেকে! কথা হলো দুজনার ,  কথা গুলো ছিলো ভাবনার!  আচ্ছা মিতালি তোমার কি আছে মনে? চুপি চুপি কথা হতো আমাদের মুঠোফোনে!   কি আবেগ মিশ্রিত বার্তা পাঠাতে,  কবিতা দিয়ে আমার ঘুম পারাতে।  আচ্ছা বাদ দেও সেইসব কথা! এখন করে মাথা বেথা!   তোমার কি মনে আছে সেই জেগে থাকা রাত? কত কথার ঝুড়ি হয়েছিলো প্রভাত।  হয়তো মনে নেয় তোমার ,  আর মনে রেখেই বা কি করবে শুনি! এখনো তোমার অপেক্ষায় প্রহর গুনি। শুনেছি তুমি সুখেই আছো,  তুমি নাকি বদলে গেছো!   আর আমি আগের সেই আমিতেই রয়ে গেছি রাত জাগা হয় এখনো আমার,  মনে পরে যায় তোমার কথা বারে বার।  আর মনে পরবেই না-বা কেন? তুমিই রয়েছো স্মৃতিতে যেনো। 

অপেক্ষা

দাঁড়িয়েছি ব্রিজ পারে, যেখান দিয়ে প্রতিদিন যেতে! থাকতাম আমি অপেক্ষায়, আজও আছি আমি দাঁড়িয়ে সেথায়। জানি  ভুলে গেছো সব, 

প্রতিবাদ

আমি কি ধর্ম পালন করি জানতে এসোনা, পোকামাকড় এর আবার ধর্ম?? আমরা একতা কে বিশ্বাস করি,ধের্য্য কে বিশ্বাস করি,পরিশ্রম কে বিশ্বাস করি,সাফল্যকে বিশ্বাস করি,সততা কে বিশ্বাস করি,আর আমাকে যে আঘাত করে তাকে প্রতিবাদ সরুপ কামড় দেওয়াকে বিশ্বাস করি।।

প্রেরণা

Image
আমি জানিনা কিভাবে আমার ভাষায় প্রকাশ করবো? আমি এত আনন্দিত যে আমার মুখে বলেও শেষ করতে পারছিনা। কিভাবে যে প্রকাশ করবো আমি ভেবেই পাচ্ছি না। আচ্ছা বাদ দেয়,  ঠিক মনে নেই মিঠুন রাকষাম দাদার সাথে আমার কবে পরিচয় হয়েছিলো। কিন্তু এটা মনে আছে যে আমার ভাই, বন্ধু, নিগুঢ় ম্রং আমাকে দাদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো। মিঠুন দা এত বন্ধুসূলভ মানুষ আর এত যে মিষ্টিবাসি যারা তার সাথে চলাফেরা করে তারাই ভালো বলতে পারবেন।  তরুনদের প্রতি এত আগ্রহী মানুষ এই সমাজে নেই বললেই চলে। আমি হয়তো বাড়িয়ে বলছি আসলেও টা না। এত যে উৎসাহ দেয় যা বলার বাহিরে। মিঠুন দাকে কৃতজ্ঞতা জানাই,উনাকে সৃষ্টিকারীকেও কৃতজ্ঞতা জানাই আর প্রার্থনা জানাই তার মত মানুষ যেন এই সমাজে আরো চারপাঁচ টা সৃষ্টি করেন।  ১৬ফেব্রুয়ারী ছিলো একটা স্মরণীয় দিন। কারণ এই প্রথম তরুন কবি নিগুঢ় ম্রং ভাই এর বই হাতে নিয়ে দেখলাম আর ঘ্রাণ নিলাম। নিগুঢ় ম্রং এর মত আরো তরুন রা এগিয়ে আসুক।  হাজার হাজার নিগুঢ় ম্রং আর মিঠুন দা জন্ম হোক। নিগুঢ় ম্রং এর বই দেখতে মন চাইছিলো ১৬ফেব্রুয়ারী আমাকে সুযোগ করে দিলো। থকবিরীম প্রকাশনী হাজার টা জন্ম হোক।  উৎসাহিত করা এক মহৎ গুন যা মিঠুন দার মাধ