প্রেরণা


আমি জানিনা কিভাবে আমার ভাষায় প্রকাশ করবো? আমি এত আনন্দিত যে আমার মুখে বলেও শেষ করতে পারছিনা। কিভাবে যে প্রকাশ করবো আমি ভেবেই পাচ্ছি না। আচ্ছা বাদ দেয়,  ঠিক মনে নেই মিঠুন রাকষাম দাদার সাথে আমার কবে পরিচয় হয়েছিলো। কিন্তু এটা মনে আছে যে আমার ভাই, বন্ধু, নিগুঢ় ম্রং আমাকে দাদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো। মিঠুন দা এত বন্ধুসূলভ মানুষ আর এত যে মিষ্টিবাসি যারা তার সাথে চলাফেরা করে তারাই ভালো বলতে পারবেন।  তরুনদের প্রতি এত আগ্রহী মানুষ এই সমাজে নেই বললেই চলে। আমি হয়তো বাড়িয়ে বলছি আসলেও টা না। এত যে উৎসাহ দেয় যা বলার বাহিরে। মিঠুন দাকে কৃতজ্ঞতা জানাই,উনাকে সৃষ্টিকারীকেও কৃতজ্ঞতা জানাই আর প্রার্থনা জানাই তার মত মানুষ যেন এই সমাজে আরো চারপাঁচ টা সৃষ্টি করেন। 
১৬ফেব্রুয়ারী ছিলো একটা স্মরণীয় দিন। কারণ এই প্রথম তরুন কবি নিগুঢ় ম্রং ভাই এর বই হাতে নিয়ে দেখলাম আর ঘ্রাণ নিলাম। নিগুঢ় ম্রং এর মত আরো তরুন রা এগিয়ে আসুক।  হাজার হাজার নিগুঢ় ম্রং আর মিঠুন দা জন্ম হোক। নিগুঢ় ম্রং এর বই দেখতে মন চাইছিলো ১৬ফেব্রুয়ারী আমাকে সুযোগ করে দিলো। থকবিরীম প্রকাশনী হাজার টা জন্ম হোক। 
উৎসাহিত করা এক মহৎ গুন যা মিঠুন দার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। প্রেরণা যুগাবে /যুগাচ্ছে  তরুণদের জন্য। 

Comments

Popular posts from this blog

আমি নারী

মিতালী

থংক্ষান্থি (অর্ধেক)