আমার দেখা জনসন মৃ
আমার দেখা জনসন মৃ
আমি আমার মত করে লিখছি, সম্ভবত ২০০৪/২০০৫ সাল তেমন খেয়াল নেই এখন নদ্দা ওভার ব্রীজের কাছে একটা কমিউনিটি সেন্টার ছিলো তখন এই ওভার ব্রীজ ছিলোনা। একটা আদিবাসীদের অনুষ্ঠানে তাকে আমি প্রথম দেখেছিলাম তাও আবার তিনি নৃত্য প্রদর্শন করেছিলেন সেই অনুষ্ঠানে 'চাম্বিল নাচ'!!অনেক অনুষ্ঠানে তিনি চাম্বিল নৃত্য দিয়ে থাকেন। অনেক লোকের সমাগম হৈচৈ ভরা তখন তেমন কোন আদিবাসীদের অনুষ্ঠানাধি হতোনা। আমি যত টুকু জেনেছি বা দেখে আসছি জনসন মৃ জনসন মৃর জায়গাতেই আছে। তিনি সংস্কৃতি মনা,বিনয়ী, নম্র,ভদ্র মিশুক উনার মধ্যে সকল গুনাবলি বিদ্যমান। তিনি ছোট বড় সবার সাথে অতি সহজেই মিশে যান এই হচ্ছে তার বড় গুন। আমার জানা মতে তিনি আদিবাসীদের কোন সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকেন না। তিনি সব সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে যোগদান করে থাকেন!! গারো আদিবাসীরা যেখানেই সংস্কৃতি অনুষ্ঠান করুক সেখানে এক পলকের জন্য হলেও দেখবেন এই ব্যক্তিকে!!হয়তো চাম্বিল নাচ প্রদর্শন নয় তো সেরেজিং এবং নৃত্য । উনার মত যদি সংস্কৃতি পাগল আরো যদি থাকতো তাহলে হয়তো গারো সমাজে অনেক পরিবর্তন আসতো, সংস্কৃতি কে ধরে রাখা যেত। সংরক্ষণ, সংস্করণ, বিস্তার লাভ করা যেত। সবার মাঝে আমাদের গারো আদিবাসীদের সংস্কৃতি কে পৌছে দেওয়া যেত! পরিশেষে জনসন মৃর দীর্ঘায়ু কামনা করে আমার লেখা শেষ করছি।
গারো সমাজে একজন জনসন মৃ নয় হাজারো জনসন মৃর জন্ম হোক!
জন্ম ৩১/০৮/১৯৬০সন
জন্ম স্থান চুনিয়া মধুপুর
আমি আমার মত করে লিখছি, সম্ভবত ২০০৪/২০০৫ সাল তেমন খেয়াল নেই এখন নদ্দা ওভার ব্রীজের কাছে একটা কমিউনিটি সেন্টার ছিলো তখন এই ওভার ব্রীজ ছিলোনা। একটা আদিবাসীদের অনুষ্ঠানে তাকে আমি প্রথম দেখেছিলাম তাও আবার তিনি নৃত্য প্রদর্শন করেছিলেন সেই অনুষ্ঠানে 'চাম্বিল নাচ'!!অনেক অনুষ্ঠানে তিনি চাম্বিল নৃত্য দিয়ে থাকেন। অনেক লোকের সমাগম হৈচৈ ভরা তখন তেমন কোন আদিবাসীদের অনুষ্ঠানাধি হতোনা। আমি যত টুকু জেনেছি বা দেখে আসছি জনসন মৃ জনসন মৃর জায়গাতেই আছে। তিনি সংস্কৃতি মনা,বিনয়ী, নম্র,ভদ্র মিশুক উনার মধ্যে সকল গুনাবলি বিদ্যমান। তিনি ছোট বড় সবার সাথে অতি সহজেই মিশে যান এই হচ্ছে তার বড় গুন। আমার জানা মতে তিনি আদিবাসীদের কোন সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকেন না। তিনি সব সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে যোগদান করে থাকেন!! গারো আদিবাসীরা যেখানেই সংস্কৃতি অনুষ্ঠান করুক সেখানে এক পলকের জন্য হলেও দেখবেন এই ব্যক্তিকে!!হয়তো চাম্বিল নাচ প্রদর্শন নয় তো সেরেজিং এবং নৃত্য । উনার মত যদি সংস্কৃতি পাগল আরো যদি থাকতো তাহলে হয়তো গারো সমাজে অনেক পরিবর্তন আসতো, সংস্কৃতি কে ধরে রাখা যেত। সংরক্ষণ, সংস্করণ, বিস্তার লাভ করা যেত। সবার মাঝে আমাদের গারো আদিবাসীদের সংস্কৃতি কে পৌছে দেওয়া যেত! পরিশেষে জনসন মৃর দীর্ঘায়ু কামনা করে আমার লেখা শেষ করছি।
গারো সমাজে একজন জনসন মৃ নয় হাজারো জনসন মৃর জন্ম হোক!
জন্ম ৩১/০৮/১৯৬০সন
জন্ম স্থান চুনিয়া মধুপুর
Comments
Post a Comment