ওয়া.ল (আগুন) মাই ডাককে গুমা.আ
ওয়া.আল (আগুন/তাপ)
গল্পটা আমার আচ্চু (নানার) কাছ থেকে শোনা, আমরা যারা সাংসারেক বা গারো আদিবাসীদের ধর্মে যে প্রধান তাতারা রাবুগা আছে তার পরেই মিশি সালজং!!. মিশিসালজং হচ্ছে সূর্য,তাপ বা বিজ্ঞান ভিত্তিক ভাবে শক্তির মূল উৎস হচ্ছে সূর্য।
গারো আদিবাসীরা এই সূর্য দেবতাকে মান্য করেছে, পূজা করে এসেছে!! এর যুক্তিযুক্ত কারণ খুঁজে পেয়েছি আমার মতে টা ছিলো বিজ্ঞান সম্যত! বিজ্ঞান বলছে পৃথিবীর মূল শক্তির প্রধান উৎস হচ্ছে সূর্য। সূর্য /তাপ না থাকলে পৃথিবী অচল তার মাঝে গারোরা বাতাস, প্রকৃতি পূজারী সব কিছুর মাঝে আমি যুক্তি খুঁজে পায় যে তারা সূর্য,প্রকৃতির পূজা করে ভুল করেনি। তারা প্রকৃত অর্থে আসল ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তাকেই পূজা করেছে, গাছপালা বা প্রকৃতি পুজা করেছে!! প্রকৃতি পানি ও গাছ পালা খাদ্য দেয়, সূর্য তাপ এবং আগুন দেয় যার মাধ্যমে রান্না করে খেতে পারি বা খায়। যা সদা সত্য, এবং এখনো আমরা খেয়েয় বেঁচে আছি।
যাক অনেক কথা বললাম এবার নানার গল্পে আসি,, একদা এক মা ছিলো, তার গর্ভে সন্তান ছিলো প্রথমে তিনি সূর্য কে জন্ম দিলেন, তার পর একে একে মাটি,গাছপালা,পশুপাখি জন্ম দিলেন। প্রথমবার সূর্য সবাই কে পুরে ফেললো, সূর্য মানেই আগুন এর তাপ বা তার হাজারগুন তাপ রয়েছে। সাভাবিক পোড়ায় কথা! অনেক বার সে একই কাজ করলো বা করে। এর জন্য মা বিরক্তবোধ করে তাকে অভিশাপ দিলো যে তুই দূরে থাকবি,দিনে একবার আসবি আর দূর থেকে তোর ভাইবোন দের দেখবি আর তোর যে এত শক্তি তুই ওখানে থেকেই তাদের দিবি। এই অভিশাপ শোনার পর তার মাকে সূর্যঃ বললো দেখো মা আমাকে দূরে ঠেলে দিওনা আমি তাদের সৎকারের কাজে লাগবো কান্না করতে করতে বললো তার মাকে কিন্তু তার মা এক কথার মানুষ চলে যা আর আমার কথা আমি ফিরিয়ে নিতে পারবোনা! কারন সত্য যোগ ছিলো তখন। সূর্যও মেনে নিলো সে কান্না করতে করতে চলে গেলো আর তার মাকে বলে গেলো দেখো মা আমি তাদের সৎকারের জন্য বাঁশে,পাথরে আরো বিভিন্ন জায়গাই আমার চোখের জল রেখে যাচ্ছি তাদের এই গুলো ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। এই বলে সূর্য বিদায় নিলো। এখন আমরা তার রেখে যাওয়া চোখের জল বাঁশ গর্ষনের ফলে আগুন পায়, পাথরে পাথরে গর্ষনের ফলে আগুন পায়া।। এই হলো আমার শোনা গল্প। আমরা সাংসারেক ধর্মকে সংগ্রহ করি গারোদের হাড়িয়ে যাওয়া ইতিহাস গুলো সংগ্রহ করি।
গল্পটা আমার আচ্চু (নানার) কাছ থেকে শোনা, আমরা যারা সাংসারেক বা গারো আদিবাসীদের ধর্মে যে প্রধান তাতারা রাবুগা আছে তার পরেই মিশি সালজং!!. মিশিসালজং হচ্ছে সূর্য,তাপ বা বিজ্ঞান ভিত্তিক ভাবে শক্তির মূল উৎস হচ্ছে সূর্য।
গারো আদিবাসীরা এই সূর্য দেবতাকে মান্য করেছে, পূজা করে এসেছে!! এর যুক্তিযুক্ত কারণ খুঁজে পেয়েছি আমার মতে টা ছিলো বিজ্ঞান সম্যত! বিজ্ঞান বলছে পৃথিবীর মূল শক্তির প্রধান উৎস হচ্ছে সূর্য। সূর্য /তাপ না থাকলে পৃথিবী অচল তার মাঝে গারোরা বাতাস, প্রকৃতি পূজারী সব কিছুর মাঝে আমি যুক্তি খুঁজে পায় যে তারা সূর্য,প্রকৃতির পূজা করে ভুল করেনি। তারা প্রকৃত অর্থে আসল ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তাকেই পূজা করেছে, গাছপালা বা প্রকৃতি পুজা করেছে!! প্রকৃতি পানি ও গাছ পালা খাদ্য দেয়, সূর্য তাপ এবং আগুন দেয় যার মাধ্যমে রান্না করে খেতে পারি বা খায়। যা সদা সত্য, এবং এখনো আমরা খেয়েয় বেঁচে আছি।
যাক অনেক কথা বললাম এবার নানার গল্পে আসি,, একদা এক মা ছিলো, তার গর্ভে সন্তান ছিলো প্রথমে তিনি সূর্য কে জন্ম দিলেন, তার পর একে একে মাটি,গাছপালা,পশুপাখি জন্ম দিলেন। প্রথমবার সূর্য সবাই কে পুরে ফেললো, সূর্য মানেই আগুন এর তাপ বা তার হাজারগুন তাপ রয়েছে। সাভাবিক পোড়ায় কথা! অনেক বার সে একই কাজ করলো বা করে। এর জন্য মা বিরক্তবোধ করে তাকে অভিশাপ দিলো যে তুই দূরে থাকবি,দিনে একবার আসবি আর দূর থেকে তোর ভাইবোন দের দেখবি আর তোর যে এত শক্তি তুই ওখানে থেকেই তাদের দিবি। এই অভিশাপ শোনার পর তার মাকে সূর্যঃ বললো দেখো মা আমাকে দূরে ঠেলে দিওনা আমি তাদের সৎকারের কাজে লাগবো কান্না করতে করতে বললো তার মাকে কিন্তু তার মা এক কথার মানুষ চলে যা আর আমার কথা আমি ফিরিয়ে নিতে পারবোনা! কারন সত্য যোগ ছিলো তখন। সূর্যও মেনে নিলো সে কান্না করতে করতে চলে গেলো আর তার মাকে বলে গেলো দেখো মা আমি তাদের সৎকারের জন্য বাঁশে,পাথরে আরো বিভিন্ন জায়গাই আমার চোখের জল রেখে যাচ্ছি তাদের এই গুলো ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। এই বলে সূর্য বিদায় নিলো। এখন আমরা তার রেখে যাওয়া চোখের জল বাঁশ গর্ষনের ফলে আগুন পায়, পাথরে পাথরে গর্ষনের ফলে আগুন পায়া।। এই হলো আমার শোনা গল্প। আমরা সাংসারেক ধর্মকে সংগ্রহ করি গারোদের হাড়িয়ে যাওয়া ইতিহাস গুলো সংগ্রহ করি।
Comments
Post a Comment