আংনি আচ্চু
আমার নানা ( আংনি আচ্চু)
আমার বেড়ে উঠার পিছনে আমার আচ্চুর অবধান অনেক ক্ষেত্রে।
আমার মা বাবা সব কিছুই তিনি ছিলেন আছেন থাকবেন।
আমার প্রাণ বায়ু আমার নানা।
ছোট কাল থেকে আমি আচ্চু কে নানা বলেই ডাকি। এখন নানা ডাক টা তার ডাকনাম হয়েগেছে! আমার প্রাণ বায়ু এর কারনেই যে সে আমার সাথে সর্বদা ছায়ার মত থাকে। আমার আপদে বিপদে সব কিছুতেই।
ছোট্ট একটা ঘটনা যা শেয়ার করলেই নয় আমি ছোট বেলায় রোগাক্রান্ত ছিলাম বিভিন্ন রকম অসুখ বিসুখ লেগেই থাকতো আমার তখন আমি বুঝতে শিখেছি ভাল মন্দ,, আমার অনেক জ্বর হয়েছিলো আমি মৃতপ্রায় অবস্থা আমার অনেক কবিরাজ ওঝা দেখানোর পরও আমি ভালো হচ্ছিনা তো আমার নানা আমাকে পিঠে করে নিয়ে গেলো বাজারের ফার্মেসীতে গেলাম তখন এত প্রযুক্তি ছিলো না। ফার্মেসীর ডাক্তার দেখলো রক্ত পরীক্ষা করালো। ১সপ্তাহ পর রিপোর্ট এলো মেলেরিয়া না কি হলো বলতে পারিনা। ঔষধ দিলো, খেলাম ভালো হলো কিন্তু আমার যে কয়দিন জ্বর ছিলো সেই কয়দিন আমার নানার খাওয়া নেই ঘুম নেই। তিনি আমাকে তার সেবা দিয়ে শ্রম দিয়ে ঘুম হারাম করে খাওয়া দাওয়া ত্যাগ করে সুস্থ করে তুললেন। আমি আমার নানা কোনদিন ভুলবোনা। কারণ এখনো কিছু হলে আমার নানার চিন্তা বেড়ে যায়।
এখনো ঘুম হয়না তার। এখনো টাকা পয়সা দিয়ে হেল্প করে যা না বললে বা লিখলে নিজেকে অপরাধী মনে হবে। যা কিনা এখন আমার দেওয়ার কথা অথচ তিনি এখনো এই সাহায্য টা করে থাকে। আমি লজ্জিত তারপরও যা দেয় টা স্বীকার করি। আমিও নেই অস্বীকার করিনা।
তিনি বড় মনের অধিকারী কারণ ছোট বেলা থেকে এখনও অবধি দেখে আসছি তিনি কারো সাথে জগড়া করেননা খুবই শান্ত শিস্ত মানুষ। সবার উপকার করেন এখন পর্যন্ত। হয়তো টাকা পয়সার দিক দিয়ে পারেননা তবে শ্রম,সেবা,সুবুদ্ধি দিয়ে মানুষের উপকার করে থাকেন। আমার চোখে দেখা সবচেয়ে সহজ সরল মনের মানুষ তিনি। আমি যে তাকে ভালবাসি তা এখনও বলতে পারিনি বলা হয়ে ওঠে না। এখন হয়তো তার বয়স ৮০/৮৫ হবে আমি তার আরও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
আমার বেড়ে উঠার পিছনে আমার আচ্চুর অবধান অনেক ক্ষেত্রে।
আমার মা বাবা সব কিছুই তিনি ছিলেন আছেন থাকবেন।
আমার প্রাণ বায়ু আমার নানা।
ছোট কাল থেকে আমি আচ্চু কে নানা বলেই ডাকি। এখন নানা ডাক টা তার ডাকনাম হয়েগেছে! আমার প্রাণ বায়ু এর কারনেই যে সে আমার সাথে সর্বদা ছায়ার মত থাকে। আমার আপদে বিপদে সব কিছুতেই।
ছোট্ট একটা ঘটনা যা শেয়ার করলেই নয় আমি ছোট বেলায় রোগাক্রান্ত ছিলাম বিভিন্ন রকম অসুখ বিসুখ লেগেই থাকতো আমার তখন আমি বুঝতে শিখেছি ভাল মন্দ,, আমার অনেক জ্বর হয়েছিলো আমি মৃতপ্রায় অবস্থা আমার অনেক কবিরাজ ওঝা দেখানোর পরও আমি ভালো হচ্ছিনা তো আমার নানা আমাকে পিঠে করে নিয়ে গেলো বাজারের ফার্মেসীতে গেলাম তখন এত প্রযুক্তি ছিলো না। ফার্মেসীর ডাক্তার দেখলো রক্ত পরীক্ষা করালো। ১সপ্তাহ পর রিপোর্ট এলো মেলেরিয়া না কি হলো বলতে পারিনা। ঔষধ দিলো, খেলাম ভালো হলো কিন্তু আমার যে কয়দিন জ্বর ছিলো সেই কয়দিন আমার নানার খাওয়া নেই ঘুম নেই। তিনি আমাকে তার সেবা দিয়ে শ্রম দিয়ে ঘুম হারাম করে খাওয়া দাওয়া ত্যাগ করে সুস্থ করে তুললেন। আমি আমার নানা কোনদিন ভুলবোনা। কারণ এখনো কিছু হলে আমার নানার চিন্তা বেড়ে যায়।
এখনো ঘুম হয়না তার। এখনো টাকা পয়সা দিয়ে হেল্প করে যা না বললে বা লিখলে নিজেকে অপরাধী মনে হবে। যা কিনা এখন আমার দেওয়ার কথা অথচ তিনি এখনো এই সাহায্য টা করে থাকে। আমি লজ্জিত তারপরও যা দেয় টা স্বীকার করি। আমিও নেই অস্বীকার করিনা।
তিনি বড় মনের অধিকারী কারণ ছোট বেলা থেকে এখনও অবধি দেখে আসছি তিনি কারো সাথে জগড়া করেননা খুবই শান্ত শিস্ত মানুষ। সবার উপকার করেন এখন পর্যন্ত। হয়তো টাকা পয়সার দিক দিয়ে পারেননা তবে শ্রম,সেবা,সুবুদ্ধি দিয়ে মানুষের উপকার করে থাকেন। আমার চোখে দেখা সবচেয়ে সহজ সরল মনের মানুষ তিনি। আমি যে তাকে ভালবাসি তা এখনও বলতে পারিনি বলা হয়ে ওঠে না। এখন হয়তো তার বয়স ৮০/৮৫ হবে আমি তার আরও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
Comments
Post a Comment